আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা- টক ঝাল মিষ্টি পকোড়া রেসিপি/ শাপলা আর বগলির বাঙালি পকোড়া রেসিপি

in আমার বাংলা ব্লগ2 months ago

IMG20240804181544.jpg

IMG20240804181602.jpg

বিসমিল্লাহি রহমানের রাহিম
আসসালামু আলাইকুম

শ্রদ্ধেয় প্রিয় ভাই ও বোনেরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন? সৃষ্টিকর্তার কৃপায় আশা করি ভালো আছেন। আমিও সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছি।

প্রিয়, আমার বাংলা ব্লগ কমিটির সদস্যরা
আপনাদের মাঝে আবার এসে হাজির হলাম। আজ আমি আপনাদের খুবই মজাদার এবং সুস্বাদু দুইটি পকোড়া রেসিপি উপস্থাপন করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আপনারা আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে পুরো পোস্টটি দেখবেন আশা করি। আপনারা সকলে অবগত আছেন আমার বাংলা বড় কমিটিতে এখন মজার পাকোড়া বা, চপের রেসিপি প্রতিযোগিতা চলছে। এতো সুন্দর রেসিপি প্রতিযোগিতা আয়োজন করার জন্য শ্রদ্ধেয় দাদা সহ সকলের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। এবার পাকোড়া বা, চপের রেসিপি প্রতিযোগিতা দেখে খুব ভালো লাগলো।

IMG20240804181620 (1).jpg

IMG20240804181614.jpg

পড়ন্ত বিকেলে বা, গোধূলি সন্ধ্যায় গরম গরম মচমচে পকোড়া খাওয়ার অনুভূতি বেশ দারুন। বন্ধুরা সবাই মিলে ফুটপাত থেকে বা, রেস্টুরেন্টে বসে পকোড়া খেতে খেতে বেশ গল্প জমে উঠে। আমাদের মা বোনেরা বাসা বাড়িতে নানা রকমের পকোড়া তৈরি করে থাকে। পকোড়া আমাদের বাঙালি সমাজের ঐতিহ্য। পকোড়ার বিশেষ কদর রয়েছে আমাদের সমাজে। অতিথি আপ্যায়নে পকোড়া দেওয়া হয়ে থাকে। পকোড়া বাঙালি সমাজের ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে নানা ভাবে পকোড়া তৈরি হয়ে থাকে। আজ আমি আপনাদের খুবই মজাদার এবং সুস্বাদু দুই ধরনের পকোড়া রেসিপি উপস্থাপন করছি।

প্রথমটি হলো টক ঝাল মিষ্টি আম, নারিকেল, কামরাঙ্গার পকোড়া। এই পকোড়া রেসিপিটি খেতে বেশ দারুন। টক ঝাল মিষ্টি পকোড়া শিশু এবং বৃদ্ধারা খেতে বেশ পছন্দ করে। কারণ এতে মিষ্টি টক এবং হালকা ঝাল স্বাদ পাওয়া যায়। এই পকোড়া রেসিপিটিতে আম, নারিকেল, কামরাঙ্গা এবং চিনি দিয়ে টক ঝাল মিষ্টি পকোড়া তৈরি করা হয়েছে। এক পকোড়ার মধ্যে তিন রকমের স্বাদ বিদ্যমান থাকে। আসলে সত্যি কথা বলতে মুখে খাওয়া ছাড়া এই পকোড়ার স্বাদের অনুভূতি বলে বুঝানো সম্ভব নয়। এই ধরনের পকোড়া খেতে বেশ ভালো লাগে।

IMG20240804181632.jpg

দ্বিতীয়টি হলো শাপলা আর বগলির বাঙালি পকোড়া রেসিপি। এটি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী পকোড়া রেসিপি। আমাদের গ্রাম অঞ্চলের মা-বোনেরা এই ধরনের পকোড়া রেসিপি তৈরি করে থাকে‌ । এই পকোড়া রেসিপিটি শাপলা এবং কলার বগলি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। আমরা প্রায় সময় বিভিন্ন রকম সবজি, ডিম, এবং চিকেন পাকোড়া খেয়ে থাকি। সাধারণত এই ধরনের পকোড়া বাইরের খাবার দোকান গুলো এবং রেস্টুরেন্টে তৈরি করে না। গ্রাম অঞ্চলের এই ধরনের পকোড়া বেশি তৈরি করা হয়। কলার বগলি কচু কচু কেটে শাপলা দিয়ে পকোড়া তৈরি করলে খেতে বেশ ভালো লাগে ‌। এই ধরনের পকোড়ার স্বাদ সত্যিই অন্যরকম হয়ে থাকে। আমি যে দুই ধরনের পকোড়া তৈরি করেছি তা খেতে খুবই ভালো লেগেছে। পরিবারের সকল লোকজন অনেক মজা করেই খেয়েছে। আসলে পরিবারের লোকজন সবাই যখন বেশ মজা করে পকোড়া খেয়েছে তখন আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এই ধরনের সুন্দর মুহূর্তের অনুভূতি খুবই দারুণ। আমরা চাইলে পকোড়া গুলো বাসায় তৈরি করে দেখতে পারেন। নিশ্চয়ই বেশ মজাদার এবং সুস্বাদু হবে ‌। পকোড়া গুলো তৈরি করতে কি কি উপকরণ এবং কিভাবে তৈরি করেছি? তা নিচে উপস্থাপন করলাম।

IMG20240804180041.jpg

IMG20240804181120.jpg

টক ঝাল মিষ্টি আম নারিকেল কামরাঙ্গার পকোড়া

IMG20240804180041.jpg

IMG20240804180024.jpg

প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহ :-

IMG_20240804_195522.jpg

নামপরিমাণ
মসুর ডালএক কাপ
বেসনআপ কাপ
কামরাঙ্গাদুইটা
নারিকেলপরিমান মতো
আমএকটা
চিনিএক টেবিল চামচ
পেঁয়াজ কুচিএকটি
রসুন বাটাপরিমান মত
কাঁচা মরিচ কুচিপরিমান মত
হলুদ গুঁড়াআধা চামচ
মসলাপরিমান মত
আদা বাটাপরিমান মত
সোয়াবিন তেল১০০ গ্রাম ইত্যাদি ‌।

↘️ প্রস্তুত প্রণালীঃ ↙️

↘️ধাপ :- ১↙️

*পকোড়া তৈরি করার জন্য আমি প্রয়োজনীয় উপকরণ যোগাড় করে নিচ্ছি। রান্নার প্রক্রিয়ার কাজ আরম্ভ করছি।

1000044438.jpg

  • প্রথমে আমি মসুর ডাল এক কাপ দুই ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখি। তারপর মসুর ডাল ধুয়ে শীল পাটা মাধ্যমে বেটে নিলাম।

↘️ধাপ :- ২↙️

1000044444.jpg

  • এখন আমি নারিকেল বেটে নিলাম। তারপর কামরাঙ্গা কেটে কুচি কুচি করে নিলাম।

↘️ধাপ :- ৩↙️

1000044450.jpg

  • এখন আমি একটি বাটির মধ্যে পরিমাণ মতো বেসন এবং মসুর ডাল নিলাম।

↘️ধাপ :- ৪↙️

1000044451.jpg

  • আমি বেসনের মধ্যে যাবতীয় সকল উপকরণ দিচ্ছি। পরিমাণ মতো নারিকেল, কামরাঙ্গা, আম, দিলাম ।

তারপর পরিমাণ মতো লবণ, পেঁয়াজ কুচি, রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ কুচি, চিনি দিলাম।

↘️ধাপ :- ৫↙️

1000044454.jpg

  • এখন আমি বেসন এবং মসুর ডালসহ সকল উপকরণ হাত দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিলাম।

IMG_20240805_072811.jpg

  • সকল উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে নেওয়ার পর সামান্য পানি দিয়ে মেখে নিলাম।

↘️ধাপ :- ৬↙️

1000044456.jpg

  • এখন আমি হাত দিয়ে গোল গোল করে পকোড়া তৈরি করে নিলাম।

↘️ধাপ :- ৭↙️

IMG20240804163549.jpg

  • এই পর্যায়ে আমি একটি তেলের কড়াই চুলার উপরে বসায়।

↘️ধাপ :- ৮↙️

1000044459.jpg

  • এখন আমি পকোড়া গুলো তেলের মধ্যে ছেড়ে দিলাম।

↘️ধাপ :- ৯↙️

1000044462.jpg

  • পকোড়া গুলো তেলের মধ্যে ভাজি হচ্ছে। পকোড়া গুলো নাড়িয়ে নিচ্ছি। পকোড়ার নিচের অংশ ভাজি হয়ে গেলে আমি পকোড়া গুলো উল্টিয়ে দিচ্ছি।

↘️ধাপ :- ১০↙️

1000044481.jpg

IMG20240804164353.jpg

*পকোড়া গুলো মচমচে ভাজি হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছি‌ । আর কিছুক্ষণ পরপর নাড়িয়ে দিচ্ছি । পকোড়া গুলো ধীরে ধীরে ভাজি হচ্ছে।

↘️ সর্বশেষ ধাপ :- ↙️

  • পরিশেষে পকোড়া ভাজি হয়ে গেছে। এখন আমি পকোড়া তেলের কড়াই থেকে নিয়ে নিলাম।

IMG_20240804_213342.jpg

  • আমার কাঙ্খিত পকোড়া রেসিপি তৈরি করা শেষ হয়েছে। এই ভাবে আমি এই রেসিপি টি সম্পূর্ণ করি। যা এখন আপনাদের কাছে দৃশ্যমান। আমি রেসিপির কিছু আলোকচিত্র করে নিলাম।

IMG20240804180054.jpg

IMG20240804180017.jpg

IMG20240804180024.jpg

IMG20240804180046.jpg

IMG20240804175937.jpg

শাপলা আর বগলির বাঙালি পকোড়া রেসিপি

IMG20240804181158.jpg

IMG20240804181141.jpg

প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহ :-

IMG20240804165752.jpg

নামপরিমাণ
মসুর ডালএক কাপ
বেসনএক কাপ
শাপলাপরিমাণ মতো
কলার বগলিপরিমান মতো
পেঁয়াজ কুচিএকটি
রসুন বাটাপরিমান মত
কাঁচা মরিচ কুচিপরিমান মত
হলুদ গুঁড়াআধা চামচ
মসলাপরিমান মত
আদা বাটাপরিমান মত
লবণপরিমান মত
বেকিং সোডাপরিমান মত
সোয়াবিন তেল১০০ গ্রাম ইত্যাদি ‌।

↘️ প্রস্তুত প্রণালীঃ ↙️

↘️ধাপ :- ১↙️

*পকোড়া তৈরি করার জন্য আমি প্রয়োজনীয় উপকরণ যোগাড় করে নিচ্ছি।

1000044483.jpg

  • প্রথমে আমি শাপলা এবং কলার বগলি কুচি কুচি করে কেটে নিলাম।

↘️ধাপ :- ২↙️

IMG20240804165854.jpg

  • এখন একটি পাতিল চুলার উপরে বসায়। তাতে পরিমাণ মতো পানি ঢেলে দিলাম।

↘️ধাপ :- ৩↙️

1000044488.jpg

  • এখন পাতিলের মধ্যে শাপলা এবং কলার বগলি কুচি ঢেলে দিলাম। তারপর শাপলা এবং কলার বগলি কুচির মধ্যে পরিমাণ মতো হলুদ দিলাম।

↘️ধাপ :- ৪↙️

1000044529.jpg

  • শাপলা এবং কলার বগলি গরম পানিতে সিদ্ধ হচ্ছে।

↘️ধাপ :- ৫↙️

IMG_20240805_062244.jpg

  • শাপলা এবং কলার বগলি সিদ্ধ হওয়ার পর একটি প্লাস্টিকের জালিতে ঢেলে নিয়ে পানি সরিয়ে নিলাম।

↘️ধাপ :- ৬↙️

1000044534.jpg

  • এই পর্যায়ে আমি পকোড়া তৈরি করে নিচ্ছি। প্রথমে আমি বেসন এবং মসুর ডাল হাত দিয়ে ভালো করে মেখে নিলাম।

↘️ধাপ :- ৭↙️

1000044535.jpg

  • আমি বেসন এবং মসুর ডাল মাখন এর মধ্যে প্রয়োজনীয় সকল উপকরণ দিয়ে দিচ্ছি। প্রথমে শাপলা এবং কলার বগলি সিদ্ধ দিয়ে দিলাম। তারপর পরিমাণ মতো লবণ, পেঁয়াজ কুচি, রসুন বাটা, কাঁচা মরিচ কুচি, বেকিং সোডা দিলাম।

↘️ধাপ :- ৭↙️

1000044538.jpg

  • এই ধাপে আমি হাত দিয়ে ভালো করে সবকিছু মেখে নিলাম।

↘️ধাপ :- ৮↙️

1000044541.jpg

  • এখন আমি হাত দিয়ে গোল গোল করে পকোড়া তৈরি করে নিচ্ছি।

↘️ধাপ :- ৯↙️

1000044544.jpg

IMG20240804171610.jpg

  • এই পর্যায়ে আমি একটি তেলের কড়াই চুলার উপরে বসায়। তেলের কড়াইয়ে মধ্যে পরিমাণ মতো তেল ঢেলে দিলাম। তারপর পকোড়া গুলো তেলের মধ্যে একটা একটা করে ছেড়ে দিলাম।

↘️ধাপ :- ১০↙️

1000044548.jpg

  • পকোড়া গুলো ধীরে ধীরে তেলের মধ্যে ভাজি হচ্ছে।

↘️ধাপ :- ১১↙️

1000044549.jpg

  • কিছুক্ষণ পকোড়া গুলো নাড়িয়ে দিচ্ছি। পকোড়ার নিচের অংশ ভাজি হয়ে গেলে আমি পকোড়া গুলো উল্টিয়ে দিচ্ছি।

↘️ধাপ :- ১২↙️

1000044553.jpg

  • পকোড়া তেলের মধ্যে ভাজি হচ্ছে। আর আমি কিছুক্ষণ পরপর নাড়িয়ে দিচ্ছি।

↘️ সর্বশেষ ধাপ ↙️

1000044405.jpg

  • পরিশেষে পকোড়া ভাজি হয়ে গেছে। আমি তেলের কড়াই থেকে পকোড়া নামিয়ে নিচ্ছি।

IMG20240804172806.jpg

আমার কাঙ্খিত পকোড়া রেসিপি তৈরি করা শেষ হয়েছে। এই ভাবে আমি শাপলা আর বগলির বাঙালি পকোড়া রেসিপি টি সম্পূর্ণ করি। যা এখন আপনাদের কাছে দৃশ্যমান। আমি রেসিপির কিছু আলোকচিত্র করে নিলাম।

IMG20240804181042.jpg

IMG20240804181102.jpg

IMG20240804181047.jpg

IMG20240804181158.jpg

IMG20240804181141.jpg

IMG20240804181120.jpg

IMG20240804181555.jpg

IMG20240804181632.jpg

IMG20240804181620 (1).jpg

IMG20240804181602.jpg

IMG20240804181614.jpg

IMG20240804181620.jpg

IMG20240804181544.jpg

পোস্টটির কোথায় ভুল ত্রুটি হলে সুন্দর ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।

পোস্ট বিবরণ :-

শ্রেণীরেসিপি
ক্যামেরাrealme C55
পোস্ট তৈরি@ah-agim
লোকেশনফেনী, বাংলাদেশ

এতক্ষণ আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। আপনাদের উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণা পেলে আমি আরো বিভিন্ন ধরনের রেসিপি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করবো, ইনশাআল্লাহ।

অন্য সময়ে আবার অন্য কোন বিষয় নিয়ে কথা হবে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। সুস্থ থাকবেন, নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিবেন । এই আশাবাদ ব্যক্ত করে আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি।

সবাইকে শুভ রাত্রি
আপনারা সবাই ভালো থাকবেন।
আপনাদের সকলকে আমার পক্ষ থেকে ভালোবাসা💜💙 এবং অভিনন্দন রইলো ।

আমার পরিচিতি

G0mIPwfurEJVlbirXIKFAUZVIuK.jpg

আমি আওলাদ হোসেন আজিম ।আর আমার ইউজার নাম @ah-agim আমি একজন বাংলাদেশী। মাতৃভাষা বাংলায় বলে পেরে আমি খুব গর্বিত। আমার মনে ভাষা বাংলায় প্রকাশ করতে খুব ভালো লাগে। আমি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিকে ভালোবাসি। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সন্মানিত ফাউন্ডার, এডমিন, মডারেটর সহ সকল সদস্যদের প্রতি আমার অফুরন্ত ভালোবাসা বিরাজমান। আমি বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করতে ভালোবাসি। সৃষ্টিকর্তার দেওয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে আমার কাছে খুব বেশি ভালো লাগে। তাছাড়া আমি বিভিন্ন ধরনের কাগজের ( কারুকাজ ) এবং বিভিন্ন রকমের রান্না ( রেসিপি ) করতে পছন্দ করে থাকি। আমি ফটোগ্রাফি করে থাকি। ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে অনেক অনেক বেশি ভালো লাগে। বিশেষ করে সৃষ্টিকর্তার দেওয়ায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দৃশ্য সমূহ ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে ভালো লাগে।


VOTE @bangla.witness as witness

witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_proxy_vote.png

♥️ আমার ব্লগটি ভিজিট করার জন্য আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ 🖤

Sort:  
 2 months ago 

শাপলার পাকোড়া তৈরি করেছেন ভাবতেই তো অবাক লাগছে ভাইয়া। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য এত ইউনিক একটি রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে অনেক ভালো লেগেছে। রেসিপি তৈরি করার প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।

 last month 

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই, সুন্দর অনুভূতি শেয়ার করার জন্য।

 2 months ago 

বাহ্ এক পকোড়ার মধ্যে তিন রকমের স্বাদ । টক ঝাল মিষ্টি পকোড়া তৈরি করেছেন। আসলে সত্যি খাইনিতো তাই মুখে খাওয়া ছাড়া এই পকোড়ার স্বাদের অনুভূতি বুঝা সম্ভব নয়। এই ধরনের পকোড়া খেতে বেশ ইচ্ছে করছে ।শাপলা আর বগলির বাঙালি পকোড়া রেসিপি। এটি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী পকোড়া রেসিপি। তবে এই প্রথম এত লোভনীয় পকোড়ার রেসিপি দেখলাম। খুবি ইউনিক ছিল আপনার পকোড়াগুলো। অগ্রিম অভিনন্দন রইল আপনার জন্য ভাইয়া।

 last month 

পকোড়া রেসিপি দেখে এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

 2 months ago 

আমার বাংলা ব্লগের এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। টক ঝাল মিষ্টি পাকোড়া রেসিপি খাওয়ার মজাই আলাদা।আপনার পাকোড়া রেসিপি দেখিয়ে অনেক লোভনীয় লাগছে। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই। আপনার জন্য এই প্রতিযোগিতায় অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

 last month 

আপনার জন্যও ভাই অনেক অনেক শুভকামনা রইলো । ধন্যবাদ আপনাকে ‌ ভাই।

 2 months ago 

বাহ। দারুণ সব পকোড়া বানিয়ে ফেলেছেন তো ভাই৷ কিন্তু খাবার জন্য ডাকলেন না তো? 🤣🤣
দারুণ ভাবে সাজিয়ে সবকটি উপস্থাপন করলেন৷ শুধু একটা জিনিস বুঝিনি৷ বগলি কী? এটি এই বাংলায় কি অন্য কোনো নামে ডাকা হয়? কামরাঙার পকোড়াটি দারুণ সুস্বাদু হবে বুঝতেই পারছি৷ প্রতিযোগিতার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইল

 last month 

ভাই বাংলা কলা বা, কাঁচকলা গাছের ভিতরে যেই সাদা অংশ থাকে তা হচ্ছে বগলি। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

 2 months ago 

ভাইয়া আপনি আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনিতো বেশ দারুন দারুন পকোড়া তৈরি করেছেন। এটা জেনে অনেক বেশি ভালো লাগলো যে এক পকোড়ার মধ্যে তিন রকমের স্বাদ। আপনার তৈরি করা পকোড়া দেখে আমার তো অনেক লোভ লাগছে যদিও কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার তৈরি করার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক টেস্ট হয়েছিল। রেসিপির প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি উপস্থাপন করার জন্য।

 last month 

আপনার মন্তব্য পড়ে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর অনুভূতি শেয়ার করার জন্য।

 last month 

আমার মন্তব্য পছন্দ হওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 2 months ago 

প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো।অনেক সুন্দর ভাবে দুইটি ভিন্ন ধরনের পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন ভাইয়া। পরিবেশন টাও দারুন করেছেন। পাকোড়া তৈরির প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।

 last month 

পকোড়া রেসিপি দেখে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 2 months ago 

এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য খুবই ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। শাপলা আর বগলির বাঙালি পকোড়া কখনও খাওয়া হয়নি। তাছাড়া শাপলার ডাটা কখনও খাওয়া হয়নি। আপনার কাছ থেকে ইউনিক রেসিপি শিখতে পারলাম। একদিন বাসায় তৈরি করে দেখবো। নিশ্চয়ই খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। আপনার উপস্থাপনা খুব সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ মজাদার ও ইউনিক রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

 last month 

মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

 2 months ago 

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো ভাইয়া।আপনি দুটো ইউনিক পাকোড়া রেসিপি শেয়ার করেছেন।আপনার শেয়ার করা পাকোড়ার রেসিপি দেখে খুবই ভালো লেগেছে। খেতেও দারুন স্বাদের হয়েছিল আশাকরি। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই ভাইয়া আপনাকে।

 last month 

আপনাকেও ধন্যবাদ আপু, মন্তব্য করে উৎসাহ প্রদান করার জন্য।